আহার, নিদ্রা, বিশ্রাম, মনের শান্তি এসব সুস্থতার জন্য প্রয়োজন। আসলে
মানুষের শরীরটাই চলে এক বিশাল কম্পিউটারের মতো। মানব শরীরের বিভিন্ন যন্ত্রের কর্মক্ষমতা যদি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায় তাহলে দেখা যাবে একটি সুক্ষ্ম অত্যাধুনিক কম্পিউটারের মতো স্বয়ংক্রিয়ভাবে মানব শরীরের এসব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ চলছে বিরামহীনভাবে।
তাই মানব শরীরকে যথাযথ কর্ম করতে হলে প্রয়োজন নিয়মিত বিশ্রাম ও ঘুম। প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। আর পরিমিত ঘুম হলে শরীর, মন, মস্তিষ্ক স্বাভাবিকভাবে কাজ করার জন্য প্রস্তুত হয়। ফলে কাজের পারফরম্যান্স বা আউটপুট ভালো হয়।
এ ছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, যারা পরিমিত ঘুমের পাশাপাশি সকালে ঘুম থেকে ওঠেন, জগিং করেন, প্রার্থনা করেন, তাদের শারীরিক ও মানসিক সমস্যা কম হয়, কাজের গতি বাড়ে ও আউটপুট ভালো হয়। তাই দৈনিক অন্তত: ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমাতে চেষ্টা করুন ও সুস্থ থাকুন।
মনোবিজ্ঞানীদের গবেষণা থেকে দৈনন্দিন জীবনে ব্যক্তির আচরণ এবং নিজেকে নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতার সঙ্গে ঘুমের যোগসূত্রের বিষয়টি উঠে এসেছে। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, ঘুমের অভ্যাস ও আত্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়টি একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত এবং এই দুটোকে কাজে লাগিয়ে প্রতিদিনের কাজকর্ম ঠিকঠাক রাখা যায়। ঘুমের অভ্যাস ঠিক করতে পারলে সারা দিনের কর্মশক্তি বাড়ে, আচরণ সাবলীল হয়, কাজে মনোযোগ বেশি থাকে এবং ঠিকঠাক সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয়। ফলে প্রতিদিনের জীবনে নিজেকে নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে ঘুমের অভ্যাস ঠিকঠাক করার বিষয়ে আমাদের মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।
ঘুম বা নিদ্রা হচ্ছে মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর দৈনন্দিন কর্মকান্ডের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, যখন সচেতন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া স্তিমিত থাকে। নিষ্ক্রিয় জাগ্রত অবস্থার সাথে ঘুমন্ত অবস্থার পার্থক্য হল এ সময় উত্তেজনায় সাড়া দেবার ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং শীতনিদ্রা বা কোমার চেয়ে সহজেই জাগ্রত অবস্থায় ফেরত আসা যায়। সকল স্তন্যপায়ী ও পাখি এবং বহু সরীসৃপ, উভচর এবং মাছের মধ্যে ঘুমানোর প্রক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। মানুষ ও অন্যান্য স্তন্যপায়ী এবং অন্য বেশ কিছু প্রানীর (যেমন কিছু প্রজাতির মাছ, পাখি, পিঁপড়া এবং ফ্রুটফ্লাই) অস্তিত্ব রক্ষার জন্যে নিয়ম মত ঘুম আবশ্যক। ঘুমানোর কারণ সম্বন্ধে বিজ্ঞানীরা এখনো পুরোপুরি জানতে পারেননি এবং তা নিয়ে বর্তমানে গবেষণা চলছে। আর একটি ব্যপার। ঘুমন্ত মানুষের চেহারা কোন এক অজানা অতিরিক্ত আবেগ অনুভূতি কাজ করে। যা তার গোপন এক প্রাকৃতিক নিরাপত্তা দেয়।
বয়স অনুপাতে আপনার ভিন্ন ধরনের ঘুম দরকার। বাচ্চাদের – ১৬ ঘন্টা, ৩ থেকে ১২ বছর – ১০ ঘন্টা, ১৩ থেকে ১৮ বছর – ১০ ঘন্টা, ১৯ থেকে ৫৫ বছর – ৮ ঘন্টা, ৬৫ বছরের উপরে – ৬ ঘন্টা।
ঘুম কম হওয়াটা চলতেই থাকে, তাহলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। অন্যদিকে, নিয়মিত অতিরিক্ত ঘুমালেও স্বাস্থ্যঝুঁকিগুলো বেড়ে যেতে পারে।
মানুষের শরীরটাই চলে এক বিশাল কম্পিউটারের মতো। মানব শরীরের বিভিন্ন যন্ত্রের কর্মক্ষমতা যদি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায় তাহলে দেখা যাবে একটি সুক্ষ্ম অত্যাধুনিক কম্পিউটারের মতো স্বয়ংক্রিয়ভাবে মানব শরীরের এসব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ চলছে বিরামহীনভাবে।
তাই মানব শরীরকে যথাযথ কর্ম করতে হলে প্রয়োজন নিয়মিত বিশ্রাম ও ঘুম। প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। আর পরিমিত ঘুম হলে শরীর, মন, মস্তিষ্ক স্বাভাবিকভাবে কাজ করার জন্য প্রস্তুত হয়। ফলে কাজের পারফরম্যান্স বা আউটপুট ভালো হয়।
এ ছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, যারা পরিমিত ঘুমের পাশাপাশি সকালে ঘুম থেকে ওঠেন, জগিং করেন, প্রার্থনা করেন, তাদের শারীরিক ও মানসিক সমস্যা কম হয়, কাজের গতি বাড়ে ও আউটপুট ভালো হয়। তাই দৈনিক অন্তত: ৬-৭ ঘণ্টা ঘুমাতে চেষ্টা করুন ও সুস্থ থাকুন।
মনোবিজ্ঞানীদের গবেষণা থেকে দৈনন্দিন জীবনে ব্যক্তির আচরণ এবং নিজেকে নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতার সঙ্গে ঘুমের যোগসূত্রের বিষয়টি উঠে এসেছে। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, ঘুমের অভ্যাস ও আত্মনিয়ন্ত্রণের বিষয়টি একে অন্যের সঙ্গে যুক্ত এবং এই দুটোকে কাজে লাগিয়ে প্রতিদিনের কাজকর্ম ঠিকঠাক রাখা যায়। ঘুমের অভ্যাস ঠিক করতে পারলে সারা দিনের কর্মশক্তি বাড়ে, আচরণ সাবলীল হয়, কাজে মনোযোগ বেশি থাকে এবং ঠিকঠাক সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয়। ফলে প্রতিদিনের জীবনে নিজেকে নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে ঘুমের অভ্যাস ঠিকঠাক করার বিষয়ে আমাদের মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন।
ঘুম বা নিদ্রা হচ্ছে মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর দৈনন্দিন কর্মকান্ডের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, যখন সচেতন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া স্তিমিত থাকে। নিষ্ক্রিয় জাগ্রত অবস্থার সাথে ঘুমন্ত অবস্থার পার্থক্য হল এ সময় উত্তেজনায় সাড়া দেবার ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং শীতনিদ্রা বা কোমার চেয়ে সহজেই জাগ্রত অবস্থায় ফেরত আসা যায়। সকল স্তন্যপায়ী ও পাখি এবং বহু সরীসৃপ, উভচর এবং মাছের মধ্যে ঘুমানোর প্রক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। মানুষ ও অন্যান্য স্তন্যপায়ী এবং অন্য বেশ কিছু প্রানীর (যেমন কিছু প্রজাতির মাছ, পাখি, পিঁপড়া এবং ফ্রুটফ্লাই) অস্তিত্ব রক্ষার জন্যে নিয়ম মত ঘুম আবশ্যক। ঘুমানোর কারণ সম্বন্ধে বিজ্ঞানীরা এখনো পুরোপুরি জানতে পারেননি এবং তা নিয়ে বর্তমানে গবেষণা চলছে। আর একটি ব্যপার। ঘুমন্ত মানুষের চেহারা কোন এক অজানা অতিরিক্ত আবেগ অনুভূতি কাজ করে। যা তার গোপন এক প্রাকৃতিক নিরাপত্তা দেয়।
বয়স অনুপাতে আপনার ভিন্ন ধরনের ঘুম দরকার। বাচ্চাদের – ১৬ ঘন্টা, ৩ থেকে ১২ বছর – ১০ ঘন্টা, ১৩ থেকে ১৮ বছর – ১০ ঘন্টা, ১৯ থেকে ৫৫ বছর – ৮ ঘন্টা, ৬৫ বছরের উপরে – ৬ ঘন্টা।
ঘুম কম হওয়াটা চলতেই থাকে, তাহলে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। অন্যদিকে, নিয়মিত অতিরিক্ত ঘুমালেও স্বাস্থ্যঝুঁকিগুলো বেড়ে যেতে পারে।
আসুন, জেনে নিই কোন রাশি অনুযায়ী কোনও ব্যক্তির কতটুকু ঘুম হয় বা হওয়া উচিত।
মেষ - এই রাশির জাতক-জাতিকারা অতিমাত্রায় সক্রিয় এবং উত্তেজিত। সারাদিন নানা কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখে মেষ। এদের চোখে ঘুম নেই বললেই চলে। ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করায় বিশ্বাসী নয়। এরা দেরি করে শুতে যায়। উঠে পড়ে অনেক সকালে।
বৃষ - ঘুম এদের মারাত্মক প্রিয় কাজ। এরা যেখানে-সেখানে যখন-তখন ঘুমিয়ে পড়তে পারে। বৃষ রাশির গ্রহ শুক্র। ফলত, শুক্রের প্রভাবে এরা ঘুমোয় বেশি। সুযোগ পেলে এরা সারাদিন ঘুমোতে পারে।
মিথুন - ঘুমের সমস্যা থাকে মিথুন রাশির জাতক-জাতিকাদের। এরা ইনসমনিয়ার শিকার। জীবনের যাবতীয় সমস্যা এরা রাতে শুতে যাওয়ার সময়ও সঙ্গে করে নিয়ে যায়। ফলত, দুশ্চিন্তায় এদের ঘুম আসতে চায় না। আবার অনেক মিথুনই ঘুম কাতুরে।
কর্কট - মিথুনের মতো কর্কটও ইনসমনিয়ায় ভোগে। কারোর কারোর আবার ঘুম বেশি। কিছু কর্কট জাতক-জাতিকা রাতে দুঃস্বপ্নও দেখে। ভয়ের স্বপ্ন দেখে লাফিয়ে জেগে ওঠে।
সিংহ - কোলবালিশ ছাড়া ঘুমোতে পারে না সিংহ রাশির নারীপুরুষ। এদের ঘুমোতে সময় লাগে। কিন্তু একবার ঘুমোলে চট করে ওঠে না। এরা রাত জেগে থাকতে পারে না। দিনের শেষে চায় পরিপূর্ণ ঘুম।
কন্যা - স্বাস্থ্য ও ঘুম নিয়ে আপোস করে না কন্যা রাশির নারীপুরুষ। এরা ঘড়ি মিলিয়ে ৮ ঘণ্টা ঘুমোনোর পক্ষপাতি। কিন্তু মাঝেমধ্যে ব্যক্তিগত সমস্যা ও অফিসের টেনশন এদের ঠিকমতো ঘুমোতে দেয় না।
তুলা রাশি - এরা সব ব্যাপারে ব্যালেন্স করে চলতে পছন্দ করে। একদিন রাতে ৩ ঘণ্টা ঘুমোলে পরদিন ১২ ঘণ্টা ঘুমিয়ে ক্ষতিপূরণ করে নেয়।
বৃশ্চিক - রহস্য ঘিরে থাকে বৃশ্চিকদের। এদের ঘুমের কোনও নির্দিষ্ট থাকে। যখন-তখন ঘুমিয়ে পড়তে পারে। এরা সারারাত জেগে গুরুত্বপূর্ণ কাজে মগ্ন থাকতে পারে।
ধনু - এরা রোমাঞ্চপ্রিয়। দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসে। পার্টিপ্রিয়। মাঝেমধ্যে ক্লান্ত হলে লম্বা ঘুম দেয়। চঞ্চল হওয়ার কারণে খুব তাড়াতাড়ি শক্তি হারিয়ে যায়। এরা স্বপ্ন সত্যি করায় বিশ্বাসী।
মকর - খুব উচ্চাকাঙ্ক্ষী স্বভাবের হয় মকর রাশির নারীপুরুষ। কাজে সাফল্য পেলে ভালো ঘুম হয় এদের। বিলাসিতা করতে পছন্দ করে। সুন্দর পালঙ্কে নিদ্রা এদের ভালো লাগে।
কুম্ভ - ঘুম-এ বিশ্বাস করে কুম্ভ রাশির নারীপুরুষ। এরা অবাস্তব স্বপ্ন দেখে না। মাঝেমধ্যে এদের ঘুম উড়ে যায়। রাতে শুয়ে জীবনের সমস্যার সমাধান করে কুম্ভ রাশির নারীপুরুষ। তাই ঘুমের বারোটা বেজে যায় সহজে।
মীন - মীনরা ঘুমোতে ও স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে। আনন্দের সময় মীনদের ঘুমের পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু দুঃখ পেলে এরা অনেক ঘুমোতে পারে। তাই মেজাজ এদের ঘুমকে নিয়ন্ত্রণ করে।