বৈদিক বৈদিক করে লাফাচ্ছেন আপনি বৈদিক মানে বুঝেন ? আপনি কতটুকু সংস্কৃত জানেন যে বৈদিক ভিত্তি বৈদিক ভিত্তি করে চিৎকার করছেন। রাবণ ও চার বেদের জ্ঞানী ছিল কিন্তু সে ও পরম সত্য অন্বেষণ করতে পারেনি। আপনার মত আবাল কোনদিনই বেদ বুঝতে সক্ষম হবে না।
ইসকন অবশ্যই বেদ কে সম্মান করে, বলেই তো পুরো বিশ্বে ইসকন বৈদিক বিবাহ করাচ্ছে, তাছাড়া হোম যাগযজ্ঞ এগুলোও তো ইস্কনে অনুষ্ঠিত হয় এবং সেগুলোও বেদের ই অন্তর্গত।
বেদ হচ্ছে অনেক কমপ্লেক্স বা কঠিন যা বুঝার সবার সাধ্য নেই, সেজন্য পরমেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ কলিযুগের জীব দের জন্য বেদের সার গীতার অনুকরণ করতে বলেছেন এবং বেদকে না মানার কথাও বলেননি। এবং প্রমাণ প্রমাণ বলছেন তো শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কলিযুগের যেসব সম্ভাব্যতা বলেছিলেন বর্তমানে তার সব কিছুই ঘটছে, এটা কি কাকতালীয় ? ঈশ্বরের বাণী সত্যতা বিচার করার কোন প্রমাণের দরকার নেই ঈশ্বরের বাণীটিই হচ্ছে ওটার প্রমাণ, যা আমাদেরকে এক নিষ্ঠে পালন করার দরকার।
আর আপনার রামকৃষ্ণ গরমহংস, তিনি ও তো ধর্ম পরিবর্তন করেছিলেন একবার হিন্দু হয়েছিলেন ,একবার মুসলিম ,খ্রিস্টান আরো কত কি, নিজের স্ত্রীকে মা কালী ভেবে পুজো করা এগুলো কি সুস্থ মানুষের লক্ষণ ?😆 অজুহাত দেখিয়ে কোন লাভ হবে না।
যাগ্গে, ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন একজন ভারতীয় এবং তা নিয়ে আপনার গর্ব হওয়া দরকার কিন্তু আপনি নিজের দেশ ছেড়ে ভিন্ন দেশে গিয়ে গোরাদের পা চেটে চেটে খাচ্ছেন।
যা বোঝালাম তা বুঝার চেষ্টা করবেন দয়া করে। অযথা তর্ক করবেন না। পরমেশ্বর পরম ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আপনাকে কথা বোঝার শক্তি দিক। 🙏 Hare Krishna.
আপনার মত আবাল কোনদিনই বেদ বুঝতে সক্ষম হবে না।
বেদ বুঝি বলেই ইস্কন ঘৃণা করি। আর আমাকে আবাল বলে গালি মারছেন তো ? এটাই হল আসল ইস্কনী পাঠা ছাগলদের লক্ষন। যুক্তি আর কথায় না পারলে গালি হল মূর্খদের ভরসা। এবার আসি সংস্কৃত জানা আর না জানা দিয়ে। আপনার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে ইংরেজীতে একবার না, বহুবার বেদ অনুবাদিত হয়েছে। সায়ন আচার্য্যের ভাস্য নিয়ে প্রচুর ইংলিশ আর ফ্রেঞ্চ মনিষীরা কমেন্টও করেছেন। তাই ২০২১ সালে যদি কিছু জানতে হয় তখন ভাষা এখানে সমস্যা না। সমস্যা হল আপনার মতন অন্ধকার যুগে মধ্য যুগীয় ভাবধারাইয় বিশ্বাসী কুয়োর ব্যাঙদের অন্ধত্ব।
রাবন অহংকারী ছিলেন বিধায় পরমেশ্বরের করুণা প্রাপ্তিতে ব্যর্থ হয়েছেন। তবুও সেই প্রেক্ষাপটে উনি উনার স্থানে ঠিক আর পুরুষত্তম রামচন্দ্রও উনার স্থান থেকে ঠিক ছিলেন। শুধু অহংকার আর নন্দি মহারাজের অভিশাপ এবং বিভিন্ন মুনি ঋষিদের অভিশম্পাত রাবণকে ধ্বংশের মুখে নিয়ে যায়। এখানে ইস্কন আর সনাতনির কোন বিষয়ই নাই। তাই এই প্রসংগ অবান্তর।
ইসকন অবশ্যই বেদ কে সম্মান করে, বলেই তো পুরো বিশ্বে ইসকন বৈদিক বিবাহ করাচ্ছে, তাছাড়া হোম যাগযজ্ঞ এগুলোও তো ইস্কনে অনুষ্ঠিত হয় এবং সেগুলোও বেদের ই অন্তর্গত।
এটা হল শতাব্দির সবথেকে ডাহা মিথ্যা কথা। বেদ সম্মান করলে এরা বৈদিক আচার মানতো। বৈদিক দেবতার পূজা অর্চ্চনা করতো। তা না করে এরা উল্টো বৈদিক সকল দেবতাদের অপমান করে। যা সনাতন ধর্মের আচারের বাইরে। বৈদিক আচার , যম, প্রাণায়াম কিছুই ইস্কন মানে না। উল্টো হাত পা ছুড়ে লাফালাফি করে যা বেদ এবং সনাতন ধারার বিরোধী। চৈতন্য ভারতীর সেই রাজনৈতিক আন্দোলনকে এরা আধ্যাত্ম্যবাদের রূপ দিয়েছে। অবশ্য এদের দোষ নেই। এদের পূর্ব পুরুষ ৬ গোস্বামীর এন্টারপ্রাইজ এই কাল্পনিক তত্ত্ব নিয়ে এসেছে।
আপনি বৈদিক বিবাহের কথা বলেছেন যা আরো হাস্যকর। সনাতন শাস্ত্র সম্পর্কে আপনার জ্ঞান যে শূন্যের কোঠায় তা প্রমাণিত। এই বৈদিক বিবাহ নামক ফালতু রীতির উদ্ভব ব্রহ্মসংহিতা নামক কালনিক শাস্ত্রে। যার স্মৃতি এবং শ্রুতিগত কোন ভিত্তিই নেই। চৈতন্য ভারতী দক্ষীন ভারত থেকে তা একজন থেকে ধার নিয়ে অনুবাদ করেন যার মূল লেখক কে আজ পর্জন্ত জানা যাইয় নাই। এবার আসি কোনটা বৈদিক বা আসল বৈদিক বিবাহ কোনটি। সনাতন ধর্মাবলম্বীরা সেই রামায়ন যুগ থেকেই ৪ ধরণের বিবাহ করে আসছেন। এর মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ হল প্রজাপতি বিবাহ যা মনু এবং গৌতম ঋষি দ্বারা স্বীকৃত। এখনকার যত হিন্দু বিয়ে হয় তা এই বৈদিক আচরণ মেনেই হয়। এখন এখানে বিচক্ষন পাঠক বিবেচনা করবেন যে ঋষি প্রদর্শিত বিবাহ বৈদিক না এই কাল্পনিক মধ্যযুগীয় শাস্ত্রের বিবাহ বৈদিক। বৈদিক বিবাহের নামে যা চলে তা হল ১০০% ফাইযলামী।
বেদ হচ্ছে অনেক কমপ্লেক্স বা কঠিন যা বুঝার সবার সাধ্য নেই,
বেদ সর্বকালের জন্য মান্য। আপনাদের মতন বেদ বিরোধীদের মুখেই এটা মানায়। আর আমার দাবী যে সত্য তাঁর প্রমান আপনি নিজেই দিয়ে দিলেন বিধায় ধন্যবাদ। বেদ যে সকল যুগের জন্য মান্য তাঁর প্রমান দেখুন নিম্নেঃ
অংতি সন্তং ন জহাত্যন্তি সন্তং ন পশ্যতি।
দেবস্য পশ্য কাব্যং ন মমার ন জীর্যতি।
(অথর্ববেদ ১০.৮.৩২)
সরলার্থঃ মনুষ্য সমীপবর্ত্তী পরমাত্মাাকে দেখেও না, তাহাকে ছাড়িতেও পারে না। পরমাত্মাার কাব্যকের দেখ, তাহা মরেও না, জীর্ণও হয় না।
অর্থাৎ বেদ সকল যুগ ও কালের জন্য প্রযোজ্য।এর বাণী কখনো অপ্রাসঙ্গিক হয়না,অচল হয়না।বেদ মন্ত্র কলিযুগে নিষ্ক্রিয়-এ ধরনের প্রলাপ তাই অনর্থক।সর্বযুগে ই সমানভাবে প্রযোজ্য ও তা সর্বদা আধুনিক।
এখন মনিষীরা বেদ সমন্ধ্যে কি বলেছেন একটু শুনি-
"বেদ হচ্ছে সকল সত্য জ্ঞানের উৎস। মহাকর্ষ শক্তি যেমন তা আবিস্কারের আগেও বিদ্যমান ছিল তেমনি মানবজাতি যদি এটা ভুলেও যায় তারপরও এটা অপরিবর্তিতভাবে বিদ্যমান থাকবে।ঠিক তেমনি বেদ"
(স্বামী বিবেকানন্দ,Comp lete work,vol 1,paper on Hinduism)
তাছাড়া পবিত্র বেদমাতা আরো বলেছেন
যথেমাং বাচং কল্যানীমাবদানিজনেভ্যঃ।ব্রহ্ম রাজান্যাভ্যাং শূদ্রায়চার্যায় চ স্বায় চারণায়।প্রিয়ো দেবানংদক্ষিণায়ৈ দাতুরিহ ভুয়াসময়ং মে কামংসমৃধ্যতামুপ মাদো নমতু।।
(যজুর্বেদ ২৬।২)
সরলার্থঃ পরমেশ্বর সব মনুেষ্যর প্রতিউপদেশ দিতেছেন ব্রহ্মণ,ক্ষত্রিয়,শুদ্র,বৈশ্য,স্বীয় স্ত্রীর ও সেবকাদি এবংঅন্যান্য সকল মনুষ্যকেই যেমন আমি এই মঙ্গলদায়িনী বেদবানীর উপদেশ দান করিয়াছি, তোমরাও সেইরুপ করো।
এবার বিচক্ষন পাঠক বিবেচনা করুক জনৈক ইস্কন ধর্মের অনুসারীর উপোরোক্ত দাবী আসলেই সঠিক কিনা আর এরা আসলেই বেদ মানে কিনা।
সেজন্য পরমেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ কলিযুগের জীব দের জন্য বেদের সার গীতার অনুকরণ করতে বলেছেন এবং বেদকে না মানার কথাও বলেননি।
আপনার সদয় অবগতির জন্য আবারো জানাচ্ছি যে কোন আচার্য্য আই রিপিট কোন আচার্য্য এই দাবী প্রমান করেন নাই। দাবী করেছেন মাত্র। তাও বৈষ্ণব আর কৃৈষ্ণবীয় কিছু অপদার্থ আচার্য্য এই দাবী করেছেন। এবার আসি ভগবান কৃষ্ণের গীতা বলা নিয়ে। না উনি গীতার বক্তা না। এর প্রমান কূর্ম্ম পুরান, মহাভারত আর শিব পুরান। মহাভারত থেকে যেহেতু ভাগবত গীতার উৎপত্তি তাই মহাভারত থেকেই কোট করছি।
মহাভারত অশ্বমেধিক পর্বের ১৬ তম অধ্যায়ে অর্জুন কে গীতা দান প্রসঙ্গে শ্রীকৃষ্ণ বলেছিলেন যে,
" পরম হি ব্রহ্ম কথিতং যোগযুক্তেন তন্ময়া।।১৩।। "
অর্থাৎ সেই পরম ব্রহ্মের উপদেশ আমি যোগযুক্ত অবস্থায় করেছিলাম।
এ থেকে আমরা জানতে পারি যে, কৃষ্ণ অর্জুন কে যোগযুক্ত অবস্থায় গীতা জ্ঞান দান করেছিলেন। এই আমি যে কৃষ্ণ নিজে নন তাঁর প্রমান উপনিষদেও আছে। আবার পুরাণেও আছে। শিষ্যকে অহংভাবে "আমি, আমার " বোধে উপদেশ দেওয়ার প্রমাণ পেয়ে থাকি। উদাহরণ স্বরূপ ছান্দোগ্যপনিষদ এ সনদ মুনি উপদেশ দিচ্ছেন -
"তিনিই নিম্নে, তিনি উর্ধে, তিনি পশ্চাতে, তিনি সম্মুখে, তিনি পশ্চাতে, তিনি দক্ষিনে, তিনি উত্তরে অর্থাৎ তিনি সর্বত্র।
এর পরই আবার তিনি অহংভাবে উপদেশ দিচ্ছেন -
আমিই অধোভাগে, আমি উর্ধে, আমি পশ্চাতে, আমি সম্মুখে, আমি পশ্চাতে, আমিই দক্ষিনে।
(ছান্দোগ্যপনিষদ ৭।২৫।১)
কাজেই আপনার এই দাবীও যে মিথ্যা তা প্রমাণিত।
এবং প্রমাণ প্রমাণ বলছেন তো শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কলিযুগের যেসব সম্ভাব্যতা বলেছিলেন বর্তমানে তার সব কিছুই ঘটছে, এটা কি কাকতালীয় ?
শ্রীকৃষ্ণ কোন সাধারণ মানুষ ছিলেন না। উনি ষড়গুন সম্পন্ন একজন ভগবান। উনার অজানা কিছুই থাকে না। যেমন বাবা লোকনাথ বা ঠাকুর রামকৃষ্ণ উনারা কেউ সাধারণ মানুষ না। তেমনি কৃষ্ণও ছিলেন না বিধায় উনি সব বলতে পেরেছেন। হরি নাম বিক্রি করে কলিতে অসুরদের উত্থান হবে সেটাও শাস্ত্রে আছে। আর কৃষ্ণ কোথাও বলেন নাই। বেদ না মেনে গীতা মানো কারন এটা বেদের সার। এই দাবী হাস্যকর।
ঈশ্বরের বাণী সত্যতা বিচার করার কোন প্রমাণের দরকার নেই ঈশ্বরের বাণীটিই হচ্ছে ওটার প্রমাণ, যা আমাদেরকে এক নিষ্ঠে পালন করার দরকার।
সেম কথা আমিও বলছি। বেদ মানুন। আর কিছু মানার দরকার নেই। বৈদিক দেবতাদের পুজা করুন। আর কিছু দরকার নেই।
আর আপনার রামকৃষ্ণ গরমহংস, তিনি ও তো ধর্ম পরিবর্তন করেছিলেন একবার হিন্দু হয়েছিলেন ,একবার মুসলিম ,খ্রিস্টান আরো কত কি, নিজের স্ত্রীকে মা কালী ভেবে পুজো করা এগুলো কি সুস্থ মানুষের লক্ষণ ?😆 অজুহাত দেখিয়ে কোন লাভ হবে না।
আপনার সদয় অবগতির জন্য বলছি রামকৃষ্ণ আমার একার না বরং সমগ্র হিন্দু ধর্মের। উনি যে সর্বধর্ম সমন্বয় করেছেন সেটাও একটা মিথ্যা ছাড়া আর কিছু না। মিশনের অনেক ভক্ত এর বিরোধী। মিশনের এই ব্যাপ্পারটার নিন্দা আমিও করি তবে এরা আর যাই করুক ইস্কনের মতন শাস্ত্র বিকৃতি করে না। শুদ্ধ ধারায় ( দশনামী) থেকে শাস্ত্র অনুবাদ করে সাধারণের জন্য তা বিলিয়ে দিচ্ছে যা প্রশংসার দাবীদার বটে। এবার আসি স্ত্রী পুজায়। আসলে আপনাদের সাথে ইস্লামিষ্টদের এইখানে খুব মিল। ঘৃণা আপনাদের শুরু থেকেই। আর এর বীজ দিয়েইএ মগজ ধোলাই এর শুরু। রামকৃষ্ণের জীবনি পড়েন নাই বা জানেন না বলেই জানা নেই যে উনারা বিবাহ করেছিলেন ঠিকই কিন্তু সেই বিবাহ সাধারন মানুষের মতন না। যেমন শ্রীকৃষ্ণ বিবাহ করেছেন ঠিকি কিন্তু আপনারা যা মাতাজিদের সাথে করে গন্ডায় গন্ডায় ছাগল প্যদা করেন সেসব উনারা কেউ করেন নাই। সঙ্গম ঋষি মুনিরা বা ভগবানেরা মানুষের মতন করেন না। সেটা ভাল করে মাথায় ঢুকান।
যাগ্গে, ইস্কনের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছেন একজন ভারতীয় এবং তা নিয়ে আপনার গর্ব হওয়া দরকার কিন্তু আপনি নিজের দেশ ছেড়ে ভিন্ন দেশে গিয়ে গোরাদের পা চেটে চেটে খাচ্ছেন।
আযমল কাসাবও একজন ভারতীয়। কিন্তু ভারত বিরোধী আর হিন্দু বিদ্বেষ এর রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছিল। তেমনি এই অসভ্য ইতর প্রভুপাদ নামক ব্যাক্তিটাও সেম। কিভাবে? কারন সে বলেছিল
মেয়েরা রেপ পছন্দ করে।
মেয়েরা এমন পুরুষকেই পছন্দ করে যে রেপে পারদর্শী ( প্রমান এইখানেঃ PrabhupadaBooks.com Srila Prabhupada's Original Books)
মেয়েদের ব্রেণে কিছুই নেই । ( প্রমানঃ Srimad-Bhagavatam 1.3.21 -- Los Angeles, September 26, 1972 Srimad-Bhagavatam Lectures) ইত্যাদি।
রামকৃষ্ণ অন্তত কোন নারীকে এমন অপমান করেন নাই। মাতৃজ্ঞানে পূজা করেছেন। এবার বিচক্ষন , শিক্ষিত জনগন ভাবুন বাকিটা।
এবার আসি আমার পা চাটার বিষয়ে। আপনার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি ইস্কনের ৯০% ফান্ড এই গোরা বা হোয়াইট বেকুবের দলেইরাই দিচ্ছে। ইস্কন তাই ক্রীস্মাস পালন করে, কৃষ্ণকে সান্তাক্লস সাজায়, ফোর্ড কোম্পানির গাড়ী ফ্রী পায়। নাহলে এখানে এদের কেউ পাত্তাও দেয় না। ফোর্ডের মালিক ইস্কনী হয়েছেন তাও মাতাজি দিয়ে তাঁকে ভুজুং ভাজুং বুঝিয়ে। আপনারা প্রচারে মেয়েদের ব্যাবহার করেন সেটা সবাই জানে। এমনকি রাশিয়ান এক মাতাজি আমাকে নিয়ে বিছানায় লিলা করারও অফার দিয়েছেন বিনিময়ে আমাকে ইস্কনী হতে হবে। এতেই বোঝা যায় সেখানে কোন ধরণের মেয়েরা থাকে আর যায়।
যাইহোক এই বিষয়ে গেলে বিস্তর। রেপ, হিউম্যান ট্রাফিকিং, জায়গা দখল, গুন্ডামী সবই ইস্কন করে থাকে। এইদিকে গেলে লেখা খামাকা লম্বা হবে।
যা বোঝালাম তা বুঝার চেষ্টা করবেন দয়া করে। অযথা তর্ক করবেন না। পরমেশ্বর পরম ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আপনাকে কথা বোঝার শক্তি দিক। 🙏 Hare Krishna.
যা প্রমান দিলাম তা বোঝার চেষ্টা করবেন। মাথা যদি অয়াশ না হয়ে থাকে তো এদের কবল থেকে বের হয়ে সত্য সনাতন ধর্মে ফেরৎ আসুন। ফালতু অজ্ঞানীদের মতন তর্ক করবেন না।
পরমেশ্বর ( শিব, কালী , দূর্গা, গনেশ, ইন্দ্র, কৃষ্ণ, রাম আপ্পনি যে নামেই ডাকুন) আপনাকে সত্য বঝার শক্তি দিন এই কামনা করি।
ওম তৎসৎ।